শিরোনাম :
বাংলাদেশি ব্যাটারদের জাচ্ছেতা পারফরম্যান্স দেখে রেগে গিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন সালাউদ্দিন প্রথমদিনে সাড়ে ৬ লাখ, ২০তম দিনেও আয়ে চমক দেখাল জংলি ৪ না মেরে ছক্কা হাঁকানোয় বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বদলে বাংলাদেশ বাংলাদেশকে আটকে দিতে ৩ ওভারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের কত রান প্রয়োজন ওয়েস্ট ইন্ডিজ ১৬৭ রানের টার্গেট কত ওভারে জিতলে বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়বে বাংলাদেশ বাংলাদেশে ছেড়ে যুক্তরাষ্ট্রের জার্সি গায়ে খেলা নিয়ে মুখখুললেন সাকিব আল হাসান পিএসএলের ৯ বছরের রেকর্ড ভেঙ্গে নতুন রেকর্ড গড়লেন রিশাদ হোসেন পিএসএলে বিগত ৯ বছর পর এক বিরল কীর্তি করলেন রিশাদ দেশের পর এবার যুক্তরাষ্ট্রেও চমক দেখাল শাকিবের বরবাদ জিম্বাবুয়ে সিরিজের আগে নতুন কোচ নিল বাংলাদেশ বিসিবিতে মুজিব শতবর্ষে যে দুর্নীতির আলামত পেয়েছে দুদক ড্রোন শোতে ওয়াসিমের ছবি না থাকার কারন জানালেন ফারুকী অধিনায়কত্ব ফিরেই ভেলকি দেখালেন ধোনি কলকাতা যে বাসা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তরে’ আগামী ৫ দিনের আবহাওয়ার পূর্বাভাস দিল আবহাওয়া অফিস একনজরে দেখে নিন উন্ড রবিন লিগের খেলা শেষে, সুপার লিগ খেলবে যে ৬ দল যে কারনে বিসিবি ৪ ম্যাচ নিষিদ্ধ করল হৃদয়কে যে দাবিতে কুয়েটে অবস্থান নিয়েছেন শিক্ষার্থীরা সামিটে দেড় কোটি খরচে, যত বিনিয়োগ এসেছে জানালেন আশিক ৬,৬,৬,৬,৪,৪,৪,৪ ডিপিএলে সাব্বিরের ব্যাটিং ঝড়

বরিশালের একাদশে সুযোগ নাপাওয়ার কারন জানালেন এবাদত

মাহমুদুল হাসান / ৯১ বার দেখা হয়েছে
প্রকাশকাল: সোমবার, ১৯ মে ২০২৫, ০৮:৪৬ অপরাহ্ন

ইনজুরি কাটিয়ে আবারো মাঠে ফিরেছেন এবাদত হোসেন। তিনি বর্তমানে চলমান বিপিএলে খেলছেন, তবে এখনো মাঠে নামার সুযোগ পাননি। টিম কম্বিনেশনই এবাদতের মাঠে নামার পথে প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফরচুন বরিশালের তারকায় ভরা স্কোয়াডে এখনো নিজের শুরুটা করতে পারেননি এই পেসার, যার ফলে একাদশে জায়গা পাওয়া তার জন্য একটু চ্যালেঞ্জের বিষয়।

তবে, একাদশে খেলার বিষয়টি পুরোপুরি টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর ছেড়ে দিয়েছেন এবাদত। শনিবার সিলেটে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তিনি বলেন, “আমরা দুজনই একসঙ্গে বোলিং করছি। শুধু শাহিন শাহ আফ্রিদি নয়, এখানে ফাহিম আশরাফ এবং আলী মোহাম্মদও আছেন। সবসময় আলোচনা হচ্ছে। টিম কম্বিনেশন পুরোপুরি ম্যানেজমেন্ট এবং অধিনায়কের হাতে। যদি কম্বিনেশনের ভিত্তিতে আমাকে নেয়, তাহলে আমি আমার সেরাটা দেয়ার চেষ্টা করব।”

মিরপুরের উইকেট সম্পর্কে এবাদত বলেন, “মিরপুরের উইকেট এমন যে, সেখানে হার্ড লেংথে বোলিং করলে কেউ মারতে পারবে না, কারণ সেখানে পেস এবং বাউন্স থাকে। একই জায়গা থেকে আপনি স্লোয়ার বলও করতে পারবেন। তাই সেখানে মারাটা কঠিন। মিরপুরে আগে যে উইকেট ছিল তা ছিল স্লো এবং লো, কিন্তু এখন সেখানে প্রচুর পেস থাকে।”

মিরপুরের সবুজ আঙ্গিনায় ফিরে যেতে মরিয়া এবাদত বলেন, “নাহিদ রানা ১৪০-৪৫ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টায় বোলিং করছে, তাসকিনও আছে। যখন আপনি হার্ড লেংথে বোলিং করবেন, তখন সেখানে হিট করে ছয় মারা কঠিন হবে। মিরপুরের উইকেট আসলে খুব ভালো, আর এমন উইকেটে খেলতে পারলে নিজের কাছেও ভালো লাগবে।”


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *