ডিবি হেফাজতে থাকাকালীন ৭ ফেব্রুয়ারি দুর্বার রাজশাহীর খেলোয়াড়দের ২৫% পেমেন্ট এবং ১০ ফেব্রুয়ারি বাকি ৫০% পেমেন্ট দেওয়ার অঙ্গীকার করেন শফিক রহমান। কিন্তু সরকারকেও বুড়ো আঙুল দেখিয়ে তিনি ৭ ফেব্রুয়ারি কোনো টাকা দেননি, এমনকি নিজের ফোনও বন্ধ রেখেছিলেন।
৮ ফেব্রুয়ারি তিনি খেলোয়াড়দের সঙ্গে যোগাযোগ করে ক্ষমা চান, ব্যাংক ডিটেইলস নেন এবং প্রতিশ্রুতি দেন যে ১১ তারিখ তিনি পুরো টাকা পরিশোধ করবেন। কিন্তু প্রতিশ্রুতি রাখার বদলে এবারও প্রতারণা করেছেন, কোনো টাকা না দিয়েই ফোন বন্ধ রেখেছেন। তার কাছে যেন সরকারও অসহায়!
বিদেশি খেলোয়াড়দের কেউ ২৫% পেয়েছে, কেউ এক টাকাও পায়নি! সর্বোচ্চ তাসকিন আহমেদ পেয়েছেন ৩৫%। উল্লেখ প্লেয়াররা অনুশীলন বয়কট করলে ২৫% টাকা দিতে বাধ্য হন শফিক রহমান ।
এখন প্রশ্ন হলো – এই নাটকের শেষ কবে হবে? সরকার কি কিছুই করতে পারবে না ? শুধু মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েই পার পেয়ে যাবেন শফিক রহমান?