বিপিএলে সেঞ্চুরি হাঁকানোর পরদিনই পিএসএলে দল পেলেন লিটন দাস। করাচি কিংস তাকে দলে অন্তর্ভুক্ত করেছে। পাশাপাশি, বাংলাদেশি লেগ স্পিনার রিশাদ হোসেনকে দলে নিয়েছে লাহোর কালান্দার্স। এর আগে পিএসএল ড্রাফটে নাহিদ রানা দল পেয়েছিলেন।
এবার পিএসএল ড্রাফটে মোট ৩৯ বাংলাদেশি ক্রিকেটারের নাম ছিল। সাকিব আল হাসান ও মুস্তাফিজুর রহমান সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকের প্লাটিনাম ক্যাটাগরিতে ছিলেন, যেখানে একেকজন ক্রিকেটার ১ লাখ ৩০ হাজার ডলার থেকে দেড় লাখ ডলার পর্যন্ত পারিশ্রমিক পান, যা পাকিস্তানি মুদ্রায় ৪ কোটি রুপি পর্যন্ত হতে পারে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এটি প্রায় সোয়া এক কোটি টাকার সমান।
হাসান মাহমুদ, রিশাদ হোসেন, তানজিম হাসান সাকিব, তাসকিন আহমেদ ও তাওহীদ হৃদয় ডায়মন্ড ক্যাটাগরিতে ছিলেন। এই ক্যাটাগরির ক্রিকেটাররা ৮৫ হাজার ডলার বা ২ কোটি পাকিস্তানি রুপি পর্যন্ত পারিশ্রমিক পান, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় এক কোটির কম।
গোল্ড ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের ১১ জন ক্রিকেটারের নাম ছিল। তাদের পারিশ্রমিক ৫০ হাজার ডলার বা ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৬০ লাখ টাকার সমান। গোল্ড ক্যাটাগরিতে নাম ছিলেন লিটন দাস, শেখ মেহেদী হাসান, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, মুক্তার আলী, মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত, নাহিদ রানা, নাজমুল হোসেন শান্ত, পারভেজ হোসেন ইমন, রিপন মণ্ডল, সৌম্য সরকার ও তাইজুল ইসলাম।
সর্বোচ্চ ২১ জন বাংলাদেশি ক্রিকেটারের নাম সিলভার ক্যাটাগরিতে ছিল, যেখানে পারিশ্রমিক ২৫ হাজার ডলার বা ৭০ লাখ পাকিস্তানি রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় এটি প্রায় ৩০ লাখ টাকার মতো। সিলভার ক্যাটাগরিতে নাম ছিল আফিফ হোসেন ধ্রুব, আকবর আলী, আলিস আল ইসলাম, এনামুল হক বিজয়, আরিফুল ইসলাম, জাকের আলী অনিক, কামরুল ইসলাম রাব্বি, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন, মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধ, নাসুম আহমেদ, নাজমুল ইসলাম অপু, রনি তালুকদার, রুয়েল মিয়া, সাব্বির রহমান, সাইফ হাসান, শামীম হোসেন পাটোয়ারি, শহিদুল ইসলাম, শরিফুল ইসলাম, তানজিদ হাসান তামিম, ইয়াসির আলী ও জাকির হাসান।