ম্যাচসেরা হওয়ার পর রিপন মণ্ডল যা বলেছেন, তাতে স্পষ্ট—এই তরুণ পেসারের ভেতরে লুকিয়ে আছে অসাধারণ মানসিক দৃঢ়তা, আত্মবিশ্বাস এবং চাপকে সামলানোর অনন্য ক্ষমতা। ভারতের বিপক্ষে সুপার ওভারে দুই বলে দুই উইকেট তুলে নিয়ে দলকে নাটকীয় জয় এনে দেওয়া রিপন জানান, ম্যাচ ঘুরে দাঁড়ানোর আসল মুহূর্ত ছিল উনিশতম ওভারটি।
রিপনের ভাষায়,
“সত্যি বলতে, উনিশতম ওভারটাই ছিল টার্নিং পয়েন্ট। ওভারটা সঠিকভাবে শেষ করতে নিজের দক্ষতাকেই ভরসা করেছি। মাথার ভেতর শুধু একটা কথাই ঘুরছিল—আমি পারব।”
চাপের মুহূর্তে বল হাতে থাকা তার কাছে দায়িত্বের পাশাপাশি আত্মবিশ্বাসের প্রতীক। তিনি আরও বলেন,
“যখন বল হাতে থাকে, আমি সবকিছু সহজ রাখতে চাই। নিজের শক্তির জায়গা আর ক্ষমতার ওপর পুরোটা ভরসা রাখি।”
তার বক্তব্যই বলে দেয়, ম্যাচের উত্তেজনা কিংবা পরিস্থিতির চাপ তাকে ভেঙে দিতে পারে না। বরং তিনি চাপকে শক্তিতে রূপান্তর করেন—যা একজন বড় খেলোয়াড়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুণ।
ভারতের বিপক্ষে সুপার ওভারে রিপনের সেই দুই দফা আঘাত বাংলাদেশকে ফাইনালের দরজা খুলে দিয়েছে। আর ম্যাচসেরা পুরস্কার তার আত্মবিশ্বাসকে আরও উচ্চতায় নিয়ে যাবে—এমনটাই বিশ্বাস করছে পুরো দেশ। বিনয়ী অথচ দৃঢ়

