ক্যালেন্ডারের পাতা উল্টে নতুন বছরে বাংলাদেশের জন্য অপেক্ষা করছে রাজ্যের ব্যস্ততা। ২০২৫ সালে তিন সংস্করণ মিলিয়ে কমপক্ষে ৪৫টি ম্যাচ খেলবে শান্ত-মিরাজরা। জানুয়ারিতে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) কারণে ক্রিকেটারদের কাটাতে হবে আরো ব্যস্ত সময়।
২০২৫ সালে সবমিলিয়ে ২১ম্যাচেরও বেশি ওডিআই খেলবে টাইগাররা। টি-টোয়েন্টিতেও সংখ্যাটা কম নয়। ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কাসহ সবমিলিয়ে প্রায় ১৮টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার কথা রয়েছে বাংলাদেশের। ভারতে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এশিয়া কাপ টি-টোয়েন্টি সংস্করণে হলে বাড়তে পারে ম্যাচের সংখ্যা।
বিপিএল দিয়ে শুরু হয় বাংলাদেশ ক্রিকেটের নতুন বছরের যাত্রা। ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) পর্দা উঠলেও চলবে ২০২৫ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেটের ভেন্যুতে এবারের আসরে সবমিলিয়ে ম্যাচ গড়াবে ৪৬টি। বিপিএলের ১১তম এ আসরে অংশ নিয়েছে ৭টি ফ্র্যাঞ্চাইজি দল। এর মধ্যে থেকে সেরা চার দল এলিমিনেটর ও কোয়ালিফায়ার পদ্ধতিতে ফাইনাল নিশ্চিত করবে।
বিপিএলের পর দম ফেলার সুযোগ নেই বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের। ৭ ফেব্রুয়ারি বিপিএলের ফাইনালের পরেই শুরু হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রস্তুতি। আট দলের অংশগ্রহণে পাকিস্তানের মাটিতে টুর্নামেন্ট আয়োজনের কথা থাকলেও নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে ভারত পাকিস্তানে খেলতে আসার ব্যাপারে আপত্তি জানায়। ফলে হাইব্রিড মডেলে অনুযায়ী চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পুরো সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি। এবারের আসরে ‘এ’ গ্রুপ থেকে লড়বে বাংলাদেশ। এই গ্রুপে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ হিসেবে রয়েছে শক্তিশালী ভারত, নিউজিল্যান্ড ও স্বাগতিক পাকিস্তান।